Header Ads

Ariyan,s Love Story 4

  রনি বলল,"ঠিক আছে দুইজনই বিছনায় ঘুমাবো।"
 রনির সাথে ঘুমাতে যদিও ইসরাতের দ্বিধা আছে তবুও ঘুমিয়ে পড়লো।সকালে চোখ খুলে ইসরাত রনি নেই।ফ্রেস হয়ে বাইরে গেল।সায়েরা পিছন থেকে বলে উঠলো,"কি ভাবি!" "সায়েরা।" "চলেন ঘুরে আসি।" "চলো।" ইসরাত আর সায়েরা কিছুক্ষন ঘুরে বাড়িতে আসলো।রিফাহ ইসরাতকে ফোন করলো।ইসরাত ফোন ধরে বলল,"হ্যা বল।" "কিরে ইসরাত হারিয়ে গেলি নাকি?কোনো খোঁজখবর নাই।তুই কোথায়?" "তোর রনি ভাইয়ের দাদির বাড়িতে তোর ভাইয়ের বউ রূপে আছি।" "কি রনি ভাইয়ের বউ তার মানে ভাবি।" "সব তোর জন্য হয়েছে।" "আমার জন্য মানে?" ইসরাত রিফাহকে সবকিছু বলল।রিফাহ শুনে হাসতে হাসতে বলল,"ওহ এই ব্যাপার।" "থাক রনি ভাইয়ের সাথে খুব সুন্দর মানিয়েছে।" ইসরাত ধমক দিয়ে বলল,"চুপ কর বজ্জাত মেয়ে।" "আমি বজ্জাত আর রনি ভাই কি?" "আর রনি হলো হারামি।" রিফাহ আবারো হাসতে হাসতে বলল,"হারামি!হারামি হলেও ভাইয়া কিন্তু খুব ভালো।আচ্ছা কয়দিনের জন্য আসিছ ওখানে?" "রনি তো বলল এক সপ্তাহের জন্য।" "আচ্ছা থাক।"  "সায়েরা।" "চলেন ঘুরে আসি।" "চলো।" ইসরাত আর সায়েরা কিছুক্ষন ঘুরে বাড়িতে আসলো।রিফাহ ইসরাতকে ফোন করলো।ইসরাত ফোন ধরে বলল,"হ্যা বল।" "কিরে ইসরাত হারিয়ে গেলি নাকি?কোনো খোঁজখবর নাই।তুই কোথায়?" "তোর রনি ভাইয়ের দাদির বাড়িতে তোর ভাইয়ের বউ রূপে আছি।" "কি রনি ভাইয়ের বউ তার মানে ভাবি।" "সব তোর জন্য হয়েছে।" "আমার জন্য মানে?" ইসরাত রিফাহকে সবকিছু বলল।রিফাহ শুনে হাসতে হাসতে বলল,"ওহ এই ব্যাপার।" "থাক রনি ভাইয়ের সাথে খুব সুন্দর মানিয়েছে।" ইসরাত ধমক দিয়ে বলল,"চুপ কর বজ্জাত মেয়ে।" "আমি বজ্জাত আর রনি ভাই কি?" "আর রনি হলো হারামি।" রিফাহ আবারো হাসতে হাসতে বলল,"হারামি!হারামি হলেও ভাইয়া কিন্তু খুব ভালো।আচ্ছা কয়দিনের জন্য আসিছ ওখানে?" "রনি তো বলল এক সপ্তাহের জন্য।" "আচ্ছা থাক।" কি?কোনো খোঁজখবর নাই।তুই কোথায়?" "তোর রনি ভাইয়ের দাদির বাড়িতে তোর ভাইয়ের বউ রূপে আছি।" "কি রনি ভাইয়ের বউ তার মানে ভাবি।" "সব তোর জন্য হয়েছে।" "আমার জন্য মানে?" ইসরাত রিফাহকে সবকিছু বলল।রিফাহ শুনে হাসতে হাসতে বলল,"ওহ এই ব্যাপার।" "থাক রনি ভাইয়ের সাথে খুব সুন্দর মানিয়েছে।" ইসরাত ধমক দিয়ে বলল,"চুপ কর বজ্জাত মেয়ে।" "আমি বজ্জাত আর রনি ভাই কি?" "আর রনি হলো হারামি।" রিফাহ আবারো হাসতে হাসতে বলল,"হারামি!হারামি হলেও ভাইয়া কিন্তু খুব ভালো।আচ্ছা কয়দিনের জন্য আসিছ ওখানে?" "রনি তো বলল এক সপ্তাহের জন্য।" "আচ্ছা থাক।"
ফাহ শুনে হাসতে হাসতে বলল,"ওহ এই ব্যাপার।" "থাক রনি ভাইয়ের সাথে খুব সুন্দর মানিয়েছে।" ইসরাত ধমক দিয়ে বলল,"চুপ কর বজ্জাত মেয়ে।" "আমি বজ্জাত আর রনি ভাই কি?" "আর রনি হলো হারামি।" রিফাহ আবারো হাসতে হাসতে বলল,"হারামি!হারামি হলেও ভাইয়া কিন্তু খুব ভালো।আচ্ছা কয়দিনের জন্য আসিছ ওখানে?" "রনি তো বলল এক সপ্তাহের জন্য।" "আচ্ছা থাক।" এক সপ্তাহ পর ইসরাত বাসায় ফিরে এসে প্রথমে রিফাহর সাথে পার্কে দেখা করলো।রিফাহ বলল,"উফফ কিযে প্যারায় পরে গিয়েছিলাম।" "হুম অভিনয় মনে হয় ভালো করেই করেছিস।" "হুম করেছি।" "এই শোন আমার কাজ আছে।আমি এখন যাই।" রিফাহ চলে গেলো। আয়শা দেখলো রনি ফোনে একটা মেয়ের ছবি দেখছে কি যেন ভাবছে আর হাসছে।আয়শা আর দেরি না করে শান্তকে ফোন দিলো।শান্ত বলল,"হ্যা গুলুমুলু বোন কি খবর তোমার?" "ভাইয়া আমার খবর না ভাইয়ার কি খবর?" "রনির কিসের কি?" "ভাইয়া একটা মেয়ের ছবি দেখে কি যেন ভাবে আর হাসে।" "ওহ বুঝেছি।তাহলে তাড়াতাড়ি আমাদের কাছে পাঠিয়ে দাও।" "আচ্ছা।" কিছুক্ষন পর রনি শান্তর কাছে গেল।নীরবও ছিল। নীরব বলল,"দেখি তোর ফোন।" "কেন?" "আরে দে তো।" এক সপ্তাহ পর ইসরাত বাসায় ফিরে এসে প্রথমে রিফাহর সাথে পার্কে দেখা করলো।রিফাহ বলল,"উফফ কিযে প্যারায় পরে গিয়েছিলাম।" "হুম অভিনয় মনে হয় ভালো করেই করেছিস।" "হুম করেছি।" "এই শোন আমার কাজ আছে।আমি এখন যাই।" রিফাহ চলে গেলো। আয়শা দেখলো রনি ফোনে একটা মেয়ের ছবি দেখছে কি যেন ভাবছে আর হাসছে।আয়শা আর দেরি না করে শান্তকে ফোন দিলো।শান্ত বলল,"হ্যা গুলুমুলু বোন কি খবর তোমার?" "ভাইয়া আমার খবর না ভাইয়ার কি খবর?" "রনির কিসের কি?" "ভাইয়া একটা মেয়ের ছবি দেখে কি যেন ভাবে আর হাসে।" "ওহ বুঝেছি।তাহলে তাড়াতাড়ি আমাদের কাছে পাঠিয়ে দাও।" "আচ্ছা।" কিছুক্ষন পর রনি শান্তর কাছে গেল।নীরবও ছিল। নীরব বলল,"দেখি তোর ফোন।" "কেন?" "আরে দে তো।" এক সপ্তাহ পর ইসরাত বাসায় ফিরে এসে প্রথমে রিফাহর সাথে পার্কে দেখা করলো।রিফাহ বলল,"উফফ কিযে প্যারায় পরে গিয়েছিলাম।" "হুম অভিনয় মনে হয় ভালো করেই করেছিস।" "হুম করেছি।" "এই শোন আমার কাজ আছে।আমি এখন যাই।" রিফাহ চলে গেলো। আয়শা দেখলো রনি ফোনে একটা মেয়ের ছবি দেখছে কি যেন ভাবছে আর হাসছে।আয়শা আর দেরি না করে শান্তকে ফোন দিলো।শান্ত বলল,"হ্যা গুলুমুলু বোন কি খবর তোমার?" "ভাইয়া আমার খবর না ভাইয়ার কি খবর?" "রনির কিসের কি?" "ভাইয়া একটা মেয়ের ছবি দেখে কি যেন ভাবে আর হাসে।" "ওহ বুঝেছি।তাহলে তাড়াতাড়ি আমাদের কাছে পাঠিয়ে দাও।" "আচ্ছা।" কিছুক্ষন পর রনি শান্তর কাছে গেল।নীরবও ছিল। নীরব বলল,"দেখি তোর ফোন।" "কেন?" "আরে দে তো।"   "হুম করেছি।" "এই শোন আমার কাজ আছে।আমি এখন যাই।" রিফাহ চলে গেলো। আয়শা দেখলো রনি ফোনে একটা মেয়ের ছবি দেখছে কি যেন ভাবছে আর হাসছে।আয়শা আর দেরি না করে শান্তকে ফোন দিলো।শান্ত বলল,"হ্যা গুলুমুলু বোন কি খবর তোমার?" "ভাইয়া আমার খবর না ভাইয়ার কি খবর?" "রনির কিসের কি?" "ভাইয়া একটা মেয়ের ছবি দেখে কি যেন ভাবে আর হাসে।" "ওহ বুঝেছি।তাহলে তাড়াতাড়ি আমাদের কাছে পাঠিয়ে দাও।" "আচ্ছা।" কিছুক্ষন পর রনি শান্তর কাছে গেল।নীরবও ছিল। নীরব বলল,"দেখি তোর ফোন।" "কেন?" "আরে দে তো।" লো।শান্ত বলল,"হ্যা গুলুমুলু বোন কি খবর তোমার?" "ভাইয়া আমার খবর না ভাইয়ার কি খবর?" "রনির কিসের কি?" "ভাইয়া একটা মেয়ের ছবি দেখে কি যেন ভাবে আর হাসে।" "ওহ বুঝেছি।তাহলে তাড়াতাড়ি আমাদের কাছে পাঠিয়ে দাও।" "আচ্ছা।" কিছুক্ষন পর রনি শান্তর কাছে গেল।নীরবও ছিল। নীরব বলল,"দেখি তোর ফোন।" "কেন?" "আরে দে তো।" লো।শান্ত বলল,"হ্যা গুলুমুলু বোন কি খবর তোমার?" "ভাইয়া আমার খবর না ভাইয়ার কি খবর?" "রনির কিসের কি?" "ভাইয়া একটা মেয়ের ছবি দেখে কি যেন ভাবে আর হাসে।" "ওহ বুঝেছি।তাহলে তাড়াতাড়ি আমাদের কাছে পাঠিয়ে দাও।" "আচ্ছা।" কিছুক্ষন পর রনি শান্তর কাছে গেল।নীরবও ছিল। নীরব বলল,"দেখি তোর ফোন।" "কেন?" "আরে দে তো।" রনি ফোন বের করে নীরবের হাতে দিলো।নীরব বলল,"এই শান্ত এটা তো ওই মেয়ের ছবি যাকে থাপ্পড় মারার কথা ছিলো।রনি,এই ছবি তোর কাছে কেন?" "আমার কাছে তো কি হয়েছে?" শান্ত বলল,"ওহ আপনি তো এভাবে মেয়েদের ছবি রাখেন না। সব সত্যি বলে দেতো।" রনি বলল,"আরে কি সত্যি বলবো?" নীরব বলল,"এই আমরা তোর বন্ধু বলে দে তোর কি হয়েছে।" রনি বলল,"আমার যে কি হয়েছে আমি নিজেও বুঝি না।" শান্ত আর নীরব একসাথে বলল,"কি হয়েছেরে?" রনি বলল,"বুঝিস না কি হয়েছে?"আমি ইসরাতকে ভালোবেসে ফেলেছি।" নীরব বলল,"সমস্যা নাই বন্ধু।তুই তাকে তোর ভালোবাসার মায়ার জালে ফালানোর চেষ্টা কর।" রনি বলল,"কি করবো বল তো?" শান্ত বলল,"মেয়েটা কি রুবিক্স মিলাতে পারে?" "হ্যা পারে।" রনি ফোন বের করে নীরবের হাতে দিলো।নীরব বলল,"এই শান্ত এটা তো ওই মেয়ের ছবি যাকে থাপ্পড় মারার কথা ছিলো।রনি,এই ছবি তোর কাছে কেন?" "আমার কাছে তো কি হয়েছে?" শান্ত বলল,"ওহ আপনি তো এভাবে মেয়েদের ছবি রাখেন না। সব সত্যি বলে দেতো।" রনি বলল,"আরে কি সত্যি বলবো?" নীরব বলল,"এই আমরা তোর বন্ধু বলে দে তোর কি হয়েছে।" রনি বলল,"আমার যে কি হয়েছে আমি নিজেও বুঝি না।" শান্ত আর নীরব একসাথে বলল,"কি হয়েছেরে?" রনি বলল,"বুঝিস না কি হয়েছে?"আমি ইসরাতকে ভালোবেসে ফেলেছি।" নীরব বলল,"সমস্যা নাই বন্ধু।তুই তাকে তোর ভালোবাসার মায়ার জালে ফালানোর চেষ্টা কর।" রনি বলল,"কি করবো বল তো?" শান্ত বলল,"মেয়েটা কি রুবিক্স মিলাতে পারে?" "হ্যা পারে।"   শান্ত বলল,"ওহ আপনি তো এভাবে মেয়েদের ছবি রাখেন না। সব সত্যি বলে দেতো।" রনি বলল,"আরে কি সত্যি বলবো?" নীরব বলল,"এই আমরা তোর বন্ধু বলে দে তোর কি হয়েছে।" রনি বলল,"আমার যে কি হয়েছে আমি নিজেও বুঝি না।" শান্ত আর নীরব একসাথে বলল,"কি হয়েছেরে?" রনি বলল,"বুঝিস না কি হয়েছে?"আমি ইসরাতকে ভালোবেসে ফেলেছি।" নীরব বলল,"সমস্যা নাই বন্ধু।তুই তাকে তোর ভালোবাসার মায়ার জালে ফালানোর চেষ্টা কর।" রনি বলল,"কি করবো বল তো?" শান্ত বলল,"মেয়েটা কি রুবিক্স মিলাতে পারে?" "হ্যা পারে।" লল,"কি হয়েছেরে?" রনি বলল,"বুঝিস না কি হয়েছে?"আমি ইসরাতকে ভালোবেসে ফেলেছি।" নীরব বলল,"সমস্যা নাই বন্ধু।তুই তাকে তোর ভালোবাসার মায়ার জালে ফালানোর চেষ্টা কর।" রনি বলল,"কি করবো বল তো?" শান্ত বলল,"মেয়েটা কি রুবিক্স মিলাতে পারে?" "হ্যা পারে।" শান্ত বলল,"তাহলে তার কাছে রুবিক্স মিলানো শিখার জন্য যা।" রনি বলল,"কিন্তু আমি তো সেটা করতে পারি।" নীরব বলল,"তুই তো পারিছ কিন্তু তার সাথে আরো বন্ধত্ব বাড়ানোর জন্য এই কাজ কর।" রনি বলল,"ঠিক আছে তাই করবো।খুব সুন্দর বুদ্ধি দিয়েছিস রে।তাই করবো।"  
শান্ত বলল,"তাহলে তার কাছে রুবিক্স মিলানো শিখার জন্য যা।" রনি বলল,"কিন্তু আমি তো সেটা করতে পারি।" নীরব বলল,"তুই তো পারিছ কিন্তু তার সাথে আরো বন্ধত্ব বাড়ানোর জন্য এই কাজ কর।" রনি বলল,"ঠিক আছে তাই করবো।খুব সুন্দর বুদ্ধি দিয়েছিস রে।তাই করবো।"  
  নীরব বলল,"তুই তো পারিছ কিন্তু তার সাথে আরো বন্ধত্ব বাড়ানোর জন্য এই কাজ কর।" রনি বলল,"ঠিক আছে তাই করবো।খুব সুন্দর বুদ্ধি দিয়েছিস রে।তাই করবো।"  

 "সায়েরা।" "চলেন ঘুরে আসি।" "চলো।" ইসরাত আর সায়েরা কিছুক্ষন ঘুরে বাড়িতে আসলো।রিফাহ ইসরাতকে ফোন করলো।ইসরাত ফোন ধরে বলল,"হ্যা বল।"
কি?কোনো খোঁজখবর নাই।তুই কোথায়?" "তোর রনি ভাইয়ের দাদির বাড়িতে তোর ভাইয়ের বউ রূপে আছি।" "কি রনি ভাইয়ের বউ তার মানে ভাবি।" "সব তোর জন্য হয়েছে।" "আমার জন্য মানে?"
ফাহ শুনে হাসতে হাসতে বলল,"ওহ এই ব্যাপার।" "থাক রনি ভাইয়ের সাথে খুব সুন্দর মানিয়েছে।" ইসরাত ধমক দিয়ে বলল,"চুপ কর বজ্জাত মেয়ে।" "আমি বজ্জাত আর রনি ভাই কি?" "আর রনি হলো হারামি।"
  কিন্তু খুব ভালো।আচ্ছা কয়দিনের জন্য আসিছ ওখানে?" "রনি তো বলল এক সপ্তাহের জন্য।" "আচ্ছা থাক।"
এক সপ্তাহ পর ইসরাত বাসায় ফিরে এসে প্রথমে রিফাহর সাথে পার্কে দেখা করলো।রিফাহ বলল,"উফফ কিযে প্যারায় পরে গিয়েছিলাম।"
  "হুম করেছি।" "এই শোন আমার কাজ আছে।আমি এখন যাই।" রিফাহ চলে গেলো।
লো।শান্ত বলল,"হ্যা গুলুমুলু বোন কি খবর তোমার?" "ভাইয়া আমার খবর না ভাইয়ার কি খবর?" "রনির কিসের কি?" "ভাইয়া একটা মেয়ের ছবি দেখে কি যেন ভাবে আর হাসে।" "ওহ বুঝেছি।তাহলে তাড়াতাড়ি আমাদের কাছে পাঠিয়ে দাও।" "আচ্ছা।"
  নীরব বলল,"দেখি তোর ফোন।" "কেন?" "আরে দে তো।"
রনি ফোন বের করে নীরবের হাতে দিলো।নীরব বলল,"এই শান্ত এটা তো ওই মেয়ের ছবি যাকে থাপ্পড় মারার কথা ছিলো।রনি,এই ছবি তোর কাছে কেন?"
  শান্ত বলল,"ওহ আপনি তো এভাবে মেয়েদের ছবি রাখেন না। সব সত্যি বলে দেতো।" রনি বলল,"আরে কি সত্যি বলবো?" নীরব বলল,"এই আমরা তোর বন্ধু বলে দে তোর কি হয়েছে।" রনি বলল,"আমার যে কি হয়েছে আমি নিজেও বুঝি না।"
লল,"কি হয়েছেরে?" রনি বলল,"বুঝিস না কি হয়েছে?"আমি ইসরাতকে ভালোবেসে ফেলেছি।" নীরব বলল,"সমস্যা নাই বন্ধু।তুই তাকে তোর ভালোবাসার মায়ার জালে ফালানোর চেষ্টা কর।" রনি বলল,"কি করবো বল তো?" শান্ত বলল,"মেয়েটা কি রুবিক্স মিলাতে পারে?"
।"
শান্ত বলল,"তাহলে তার কাছে রুবিক্স মিলানো শিখার জন্য যা।"
  নীরব বলল,"তুই তো পারিছ কিন্তু তার সাথে আরো বন্ধত্ব বাড়ানোর জন্য এই কাজ কর।"
 

No comments